ভাগ্যের চাকা ফেরাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছিলেন রাসেল নামে চট্টগ্রামের এক যুবক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভাগ্য আর সহায় হলো না তার। নি’থ’র দে’হে ফিরতে হচ্ছে দেশে। ম’ঙ্গলবার (২৬ জুলাই)






সকালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আজমান খলিফা হাসপাতালে তিনি স্ট্রোক করে মা’রা যান। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির জাফতনগরের জাহানপুর গ্রামের মর’হু’ম আব্দুল মোতালেবের ছেলে রাসেল।
পরিবারে তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। রাসেল শুরুতে আমিরাতের আল আইনের বাংলা বাজারের আল-আমিন হোটেল সংল’গ্ন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন শপ নামে একটি






মোবাইলের দোকানে চাকরি করত। পরে দেশে এসে রাসেল বিয়ে করেন, তার সংসার জীবনে এক মাত্র কন্যা সন্তান রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মর’দে’হ দেশে পাঠানো হবে। আইএসএইচ
ভাগ্যের চাকা ফেরাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছিলেন রাসেল নামে চট্টগ্রামের এক যুবক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভাগ্য আর সহায় হলো না তার। নি’থ’র দে’হে ফিরতে হচ্ছে দেশে। ম’ঙ্গলবার (২৬ জুলাই)






সকালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আজমান খলিফা হাসপাতালে তিনি স্ট্রোক করে মা’রা যান। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির জাফতনগরের জাহানপুর গ্রামের মর’হু’ম আব্দুল মোতালেবের ছেলে রাসেল।
পরিবারে তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। রাসেল শুরুতে আমিরাতের আল আইনের বাংলা বাজারের আল-আমিন হোটেল সংল’গ্ন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন শপ নামে একটি






মোবাইলের দোকানে চাকরি করত। পরে দেশে এসে রাসেল বিয়ে করেন, তার সংসার জীবনে এক মাত্র কন্যা সন্তান রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মর’দে’হ দেশে পাঠানো হবে। আইএসএইচ